যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে আরো কড়াকড়ি
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা প্রক্রিয়া আরো কড়াকড়ি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ট্রাম্প সরকার। ভিসাপ্রত্যাশীদের খুঁটিনাটি জানার জন্য বিশ্বের সব দেশকে তাদের বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। মূলত যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণকারীদের কেউ সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে যুক্ত আছেন কি না, তা জানার জন্যই এ উদ্যোগ। স্থানীয় সময় বুধবার যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকারী কূটনীতিকদের কাছে এক বার্তার মাধ্যমে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। যুক্তরাষ্ট্রের এই নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কোনো দেশ ৫০ দিনের মধ্যে ভিসাপ্রত্যাশীদের তথ্য দিতে ব্যর্থ হলে ওই দেশের নাগরিকদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে ছয় মুসলিম দেশের নাগরিকদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। তবে দেশটির একটি আদালত মার্কিন প্রেসিডেন্টের ওই সিদ্ধান্ত বাতিল করে দেন। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেউ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করলে বা আবেদনের পরিকল্পনা করলে বা পাসপোর্ট হারিয়ে যাওয়ার খবর দিলে তাদের তথ্য ইন্টারপোলকে জানাতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য কোনো আবেদনকারীর তথ্য ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে চাওয়া হলে তা দিতে আবেদনকারীর দেশ বাধ্য থাকবে।
Android spying tools.exe <-- download here
এ ছাড়া শুধু রাজনৈতিক ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে কোনো ব্যক্তিকে ভিসার জন্য মনোনয়ন দেওয়া যাবে না। কূটনৈতিকদের কাছে পাঠানো ওই বার্তায় বলা হয়, ‘ভ্রমণকারী ও অভিবাসনপ্রত্যাশীদের খুঁটিনাটি তদন্তের জন্য বিশ্বের সব দেশের কাছ থেকে তাদের তথ্য নেওয়া হবে। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে এই প্রথম এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।’ বার্তা অনুযায়ী ভিসা পাওয়ার জন্য প্রত্যাশীর দেশের পরিস্থিতিও যাচাই করে দেখা হবে। এ ক্ষেত্রে একটি দেশকে ‘সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে যুক্ত নয় এবং আগামী দিনে সন্ত্রাসীদের নিরাপদ স্থানে’ পরিণত হবে না, প্রমাণ করতে হবে। এ ছাড়া কোনো অভিবাসী বা ভ্রমণকারীকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসের জন্য অনুপযোগী মনে করা হলে তাঁকে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য ওই অভিবাসী বাঁ ভ্রমণকারীর দেশকে আগ্রহী হতে হবে। বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিই ছিল যুক্তরাষ্ট্রকে সন্ত্রাসমুক্ত করা। সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট পদে বসার পর থেকেই বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন ট্রাম্প। এ কারণে বিভিন্ন সময়ে বিশ্বজুড়ে সমালোচনা ও বিক্ষোভের শিকার হন তিনি।
এ ছাড়া শুধু রাজনৈতিক ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে কোনো ব্যক্তিকে ভিসার জন্য মনোনয়ন দেওয়া যাবে না। কূটনৈতিকদের কাছে পাঠানো ওই বার্তায় বলা হয়, ‘ভ্রমণকারী ও অভিবাসনপ্রত্যাশীদের খুঁটিনাটি তদন্তের জন্য বিশ্বের সব দেশের কাছ থেকে তাদের তথ্য নেওয়া হবে। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে এই প্রথম এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।’ বার্তা অনুযায়ী ভিসা পাওয়ার জন্য প্রত্যাশীর দেশের পরিস্থিতিও যাচাই করে দেখা হবে। এ ক্ষেত্রে একটি দেশকে ‘সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে যুক্ত নয় এবং আগামী দিনে সন্ত্রাসীদের নিরাপদ স্থানে’ পরিণত হবে না, প্রমাণ করতে হবে। এ ছাড়া কোনো অভিবাসী বা ভ্রমণকারীকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসের জন্য অনুপযোগী মনে করা হলে তাঁকে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য ওই অভিবাসী বাঁ ভ্রমণকারীর দেশকে আগ্রহী হতে হবে। বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিই ছিল যুক্তরাষ্ট্রকে সন্ত্রাসমুক্ত করা। সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট পদে বসার পর থেকেই বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন ট্রাম্প। এ কারণে বিভিন্ন সময়ে বিশ্বজুড়ে সমালোচনা ও বিক্ষোভের শিকার হন তিনি।
0 comments:
Post a Comment